Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

আকাশ কেন ডাকে মন ছুটি চায় ময়ূরপঙ্খী মেঘ ওই যায় ভেসে যায় আকাশ কেন ডাকে মন ছুটি চায় ময়ূরপঙ্খী মেঘ

মাধবী মধুপে হল মিতালি এই বুঝি জীবনের মধু গীতালি মাধবী মধুপে হল মিতালি এই বুঝি জীবনের মধু গীতালি জ্বলে দেখি

             গ্রাম ওই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভুলে রে । ওরে         কার  মন

মন যদি তুই বৃন্দাবনে যাবি পাগল, মন যদি তুই বৃন্দাবনে যাবি অনুরাগের ঘরে মারগা চাবি। টলাটলের মধ্য দিয়া উর্দ্ধ রে

ইয়া চণ্ডী মধুকৈটবধী দৈত্যদলনী ইয়া মহিষিসোমলিনী ইয়া ধুম্রকেশনা চণ্ডমুণ্ডমাদনী ইয়া রক্তবীজাশনী শক্তি শুম্ভ-নিশুম্ভ দৈত্যদলনী ইয়া সিদ্ধিদাত্রী পারা সা দেবী নবকোদিমূর্তিসাহিতা

থুইলাম রে মন পদ্মপাতায়, আর ধুইলাম রে মন জলে আর অঞ্চলে ঢাকিলাম রে মন, তবু কেন জ্বলে। থুইলাম রে মন

খোঁপার ওই গোলাপ দিয়ে - মনটা কেন এত কাছে আনলে ? খোঁপার ওই গোলাপ দিয়ে - মনটা কেন এত কাছে

আহা ওই আঁকা বাঁকা যে পথ যায় সুদূরে। আহা ওই আঁকা বাঁকা যে পথ যায় সুদূরে। কোনো হরিণী করুণ তার

ওরে     আয় রে ওরে     আয় রে তবে, মাত রে সবে আনন্দে আজ    নবীন প্রানের বসন্তে । ওরে

মরি কি আফসোসে তোমায় ভালবেসে মরি কি আফসোসে তোমায় ভালবেসে বিধুমুখী এই কি তোমার ভালবাসার গুণ? মরি কি আফসোসে তোমায়

ও ওও ও আ আ আ আআআ আআআ আআআ আ আ আষাঢ় শ্রাবণ মানে না তো মন ঝর ঝর ঝর

কতদিন দেখিনি তোমায়। তবু মনে পড়ে তব মুখখানি। স্মৃতির মুকুরে মম আজ, তবু ছায়া পড়ে রানী। কতদিন, কতদিন দেখিনি তোমায়।