Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

বঁধূ, এমন বাদলে তুমি কোথা? আজি প​ড়িছে মনে মম কত কথা! গিয়াছে রবি শশী গগন ছাড়ি; বরষে বরষা বিরহ​-বারি; আজিকে
সজনি সজনি রাধিকা লো দেখ অবহুঁ চাহিয়া, মৃদুলগম শ্যাম আওয়ে মৃদুল গান গাহিয়া। সজনি সজনি রাধিকা লো দেখ অবহুঁ চাহিয়া।
গঙ্গা আমার মা পদ্মা আমার মা ও ও আমার দুই চোখে দুই জলের ধারা মেঘনা যমুনা। গঙ্গা আমার মা পদ্মা
যদি তারে নাই চিনি গো সেকি - সেকি আমায় নেবে চিনে ? এই নব ফাল্গুনের দিনে জানি নে, জানি নে
আমার সাথে তোমার কথা নেই জানি তবু তোমার সাথে আমার কথা আছে তোমার পাশে আমার ছায়া নেই জানি তবু আমার
তুমি যাকে ভালবাসো স্নানের ঘরে বাষ্পে ভাসো তার জীবনে ঝ​ড়​ তুমি যাকে ভালবাসো স্নানের ঘরে বাষ্পে ভাসো তার জীবনে ঝ​ড়​
বিমূর্ত এই রাত্রি আমার মৌনতার সুতোয় বোনা একটি রঙ্গিন চাদর। সেই চাদরের ভাঁজে ভাঁজে নিঃশ্বাসেরই ছোঁয়া। আছে ভালবাসা, আদর। কামনার
কৃষ্ণচূড়া শোন শোন শোন। সারাবেলা দোলায় তোকে ক্ষ্যাপা হাওয়া যে! ক্ষ্যাপা হাওয়া যে! তার পায়ের শব্দ যায় না শোনা পাতার
বাজল তোমার আলোর বেণু, মাতল যে ভুবন, বাজল তোমার আলোর বেণু। আজ প্রভাতে সে সুর শুনে খুলে দিনু মন বাজল
বারে বারে কে যেন ডাকে আমারে, বারে বারে কে যেন ডাকে। কার ছোঁয়া লাগে যেন মনোবীণার তারে কার ছোঁয়া লাগে
কে আবার বাজায় বাঁশি এ ভাঙ্গা কুঞ্জবনে! কে আবার বাজায় বাঁশি এ ভাঙ্গা কুঞ্জবনে! হৃদি মোর উঠল কাঁপি, চরণের সেই
মাধবী মধুপে হল মিতালি এই বুঝি জীবনের মধু গীতালি মাধবী মধুপে হল মিতালি এই বুঝি জীবনের মধু গীতালি জ্বলে দেখি
যেতে দাও আমায় ডেকোনা যেতে দাও আমায় ডেকোনা কবে কি আমি বলেছি মনে রেখোনা যেতে দাও আমায় ডেকোনা কিছু বলবে
পুব​-হাওয়াতে দেয় দোলা আজ মরি মরি। পুব​-হাওয়াতে দেয় দোলা... হৃদ​য় নদীর কূলে কূলে জাগে লহরী। মরি মরি পুব​-হাওয়াতে দেয় দোলা
চোখে নামে বৃষ্টি, বুকে ওঠে ঝড় যে চোখে নামে বৃষ্টি, বুকে ওঠে ঝড় যে তুমি তো আমারই ছিলে, আজ কত
আমার মল্লিকাবনে যখন প্রথম ধরেছে কলি আমার মল্লিকাবনে যখন প্রথম ধরেছে কলি আমার মল্লিকাবনে তোমার লাগিয়া তখনি, বন্ধু, বেঁধেছিনু অঞ্জলি
ও শ্যামু শ্যাম রে ফুল ফোটাতে মধুবনে ডাক দেরে বসন্ত রে একবার ডাক দেরে বসন্ত রে আমি এসে গেছি রে
তব চরণ নিম্নে উৎসবময়ী শ্যাম ধরণী সরসা। উর্ধে চাহ অগণিত-মণি-রঞ্জিত-নভো-নীলাঞ্চলা। উর্ধে চাহ অগণিত-মণি-রঞ্জিত-নভো-নীলাঞ্চলা। সৌম্য-মধুর-দিব্যাঙ্গনা, শান্ত-কুশল-দরশা। শ্যাম ধরণী সরসা। তব চরণ
আমরা নতুন যৌবনেরই দূত । আমরা চঞ্চল আমরা অদ্ভূত । আমরা বেড়া ভাঙি , আমরা অশোকবনের রাঙা নেশায় রাঙি । ঝঙ্ঝার বন্ধন
তবু বলে কেন সহসাই থেমে গেলে বলো কি বলিতে এলে তবুর পরে বলার যা ছিল বলো বলো কি বলিতে এলে
ও ওও ও আ আ আ আআআ আআআ আআআ আ আ আষাঢ় শ্রাবণ মানে না তো মন ঝর ঝর ঝর
এই ছন্দ এ আনন্দ এ যে বিধাতার মহাদান। আনন্দে পাখি গায় ঝর্ণারা ছুটে যায় ফুল দিয়ে যায় তার গন্ধ। এই
ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন মাতানো মহুয়ায় রঙ্গীন এ বিহুর নেশা কোন আকাশে নিয়ে যায় ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন
হে দেখুক পাড়া পড়শিতে কেমন মাছ গেঁথেছি বড়শিতে দেখুন কেনে পড়শিতে। এ যে রুই কাতলা মিরগেল তো নয় মারে প্রেমের

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V