Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

শোনো গো দখিনো হাওয়া, প্রেম করেছি আমি শোনো গো দখিনো হাওয়া, প্রেম করেছি আমি লেগেছে চোখেতে নেশা দিক ভুলেছি আমি
ও বাঁশি হায় বাঁশি কেন গায় আমারে কাঁদায় কে গেছে হারায় স্মরণের বেদনায় কেন মনে এনে দেয় আ আ বাঁশি
আমার সকল রসের ধারা তোমাতে আজ হোক-না হারা। আমার সকল রসের ধারা তোমাতে আজ হোক-না হারা। আমার সকল রসের ধারা
এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে। বিশ্বভুব পরম স্মরণ হে। এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে। জ্যোতিপূর্ণ করো হে গগন,
তোমার সঙ্গে দেখা না হলে ভালবাসার দেশটা আমার দেখা হত না। তুমি না হাত বাড়িয়ে দিলে এমন একটা পথে চলা
যেন মুঠোর রুমাল রুমাল সোহাগী লাল যেন রাতের আড়াল আড়াল রংমশাল যেন গানের বাগান বাগান আকাশে নীল যেন ঘুমের বনে
আমার সাথে তোমার কথা নেই জানি তবু তোমার সাথে আমার কথা আছে তোমার পাশে আমার ছায়া নেই জানি তবু আমার
সখী , ভাবনা কাহারে বলে । সখী , যাতনা কাহারে বলে । তোমরা যে বলো দিবস-রজনী , 'ভালোবাসা' 'ভালোবাসা'--- সখী, ভালোবাসা কারে কয় ! সে
লাগে দোল লাগে দোল লাগে দোল পাতায় পাতায় বকুল বনের শাখে। কে যাবি, কে যাবি আয় ছুটে, আয় ছুটে মন
মুসাফির মোছ রে আঁখিজল ফিরে চল আপনারে নিয়া। মুসাফির মোছ রে আঁখিজল ফিরে চল আপনারে নিয়া। আপনি ফুটেছিল ফুল গিয়াছে
এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি এক পাশে সাগর এক পাশে বালি তোমার ছোট তরী বলো, নেবে কি? এক
আমি সাগরের বেলা, তুমি দুরন্ত ঢেউ বারে বারে শুধু আঘাত করিয়া যাও। ধরা দেবে বলে আশা করে রই তবু ধরা
উঠ গো ভারত-লক্ষ্মী, উঠ আদি-জগত-জন-পূজ্যা, উঠ গো ভারত-লক্ষ্মী, উঠ আদি-জগত-জন-পূজ্যা, দুঃখ দৈন্য সব নাশি করো দূরিত ভারত-লজ্জা। দুঃখ দৈন্য সব
অস্ত আকাশের গোধূলি রঙ নিয়ে, ক্লান্ত তটিনী রঙিন হ​য়ে ব​য়ে যায়​, ব​য়ে যায়​। অস্ত আকাশের গোধূলি রঙ নিয়ে, ক্লান্ত তটিনী
ঢাক বাজা কাঁসর বাজা উলু দে আর শাঁখ বাজা বছর পরে আবার এল মা যে। পূজো পূজো গন্ধ নিয়ে নতুন
আ আ আ আ আ আরো দূরে চলো যাই ঘুরে আসি মন নিয়ে কাছাকাছি তুমি আছো আমি আছি পাশাপাশি ঘুরে
বনমালী গো তুমি আমারই মত পর জনমে হইয় রাধা। আমি মরিয়া হইব শ্রীনন্দের নন্দন তখন​ তোমাকে বানাইব রাধা। বনমালী গো
মনে করো আমি নেই বসন্ত এসে গেছে কৃষ্ণচূড়ার বন্যায় চৈতালি ভেসে গেছে মনে করো আমি নেই বসন্ত এসে গেছে কৃষ্ণচূড়ার
উচাটন মন ঘরে র​য় না ( পিয়া মোর ) উচাটন মন ঘরে র​য় না ( পিয়া মোর ) ডাকে পথে
মন বোঝে না বোঝে না বোঝে না, মন বোঝে না বোঝে না। পড়ছে কেন বিনা মেঘেই বাজ পদ্য লেখা আমার
ও শ্যাম যখন তখন খেলোনা খেলা অমন ও শ্যাম যখন তখন খেলোনা খেলা অমন ধরলে আজ তোমায় ছাড়বনা না না
কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে । মেলে দিলেম গানের সুরের এই ডানা মনে মনে । কোথাও আমার
প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ------------------------ নাও গান ভরে, নাও প্রাণ ভরে সুরে যাই যেখানে প্রান্তর সোনার ধানের শীষে ডাকে সেখানে সোনা ভরা
বেঁধো না সা ধা মা বলো বেঁধো না ফুলমালা ডোরে ফুলমালা ডোরে না শোনো ফুলমালা ডোরে ফুলমালা ডোরে বেঁধো না

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V