Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

যেখানে সাঁইর বারামখানা । শুনিলে প্রাণ চমকে উঠে দেখতে যেমন ভুজাঙ্গনা ।। যা ছুঁইলে প্রাণে মরি এই জগতে তাইতে তরি
আমার ভালোবাসার রাজপ্রাসাদে নিশুতি রাত গুমরে কাঁদে ৷ মনের ময়ুর মরেছে ঐ ময়ুর মহলেই ৷ দেখি মুকুটটা তো পড়ে আছে
না ডেকো না। না ডেকো না। ডেকো না গো মোরে, ডাকিলে আমাতে থাকে না মন​। ও না ডেকো না। ডেকো না
দেখেছো কি তাকে ওই নীল নদীর ধারে বৃষ্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম জলে ভেজা মাঠে আকাশে হাত
মন্দ বলে লোকে বলুক না,বলুক না। হিংসে করে জ্বলে জ্বলুক না, জ্বলুক না। তবুও দুজনে কূজনে কূজনে তবুও তবুও দুজনে
সুন্দরী গো দোহাই দোহাই মান করোনা। আজ নিশিথে কাছে থাকো না বলো না। সুন্দরীগো দোহাই দোহাই মান করোনা। অনেক শিখা
কাঁচের চুড়ির ছটা খেয়াবাজের ছলনা কাঁচের চুড়ির ছটা খেয়াবাজের ছলনা আগুনেতে ছটা নাকি ছটায় আগুন বল না কাঁচের চুড়ির ছটা
এই মোম জোছনায় অঙ্গ ভিজিয়ে এসো না গল্প করি দেখো ওই ঝিলিমিলি চাঁদ সারারাত আকাশে সলমা জরি এই মোম জোছনায়
একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি। একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি। হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসী। আমি হাসি
আ আ আ আ নিঙ্গারিয়া নীল শাড়ি শ্রীমতি চলে। নিঙ্গারিয়া নীল শাড়ি শ্রীমতি চলে। শ্যামলের বেণু বাজে কদমতলে। নিঙ্গারিয়া নীল
তব চরণ নিম্নে উৎসবময়ী শ্যাম ধরণী সরসা। উর্ধে চাহ অগণিত-মণি-রঞ্জিত-নভো-নীলাঞ্চলা। উর্ধে চাহ অগণিত-মণি-রঞ্জিত-নভো-নীলাঞ্চলা। সৌম্য-মধুর-দিব্যাঙ্গনা, শান্ত-কুশল-দরশা। শ্যাম ধরণী সরসা। তব চরণ
সুরের এই ঝর ঝর ঝরনা, ঝরনা হায় মরি হায় মরি হায় রে ঝরনা ঝরে রে| ফুলেরও এই গুন গুন গুঞ্জন
এনে দে এনে দে ঝুমকা না হলে না হলে সাথে যাবো না এ এ এ রঙ্গিলা রঙ্গিলা ঝুমকা না হলে
কঠিন, তোমাকে ছাড়া একদিন কাটানো একরাত, বাড়াও দু হাত হয়ে যাও আজ বাধাবিহীন। বলো, কবিতা হয়ে চলো বাগানে দাবানল জমানো
শ্যামা নামের লাগল আগুন আমার দেহ ধূপ–কাঠিতে। শ্যামা নামের লাগল আগুন আমার দেহ ধূপ–কাঠিতে। যত জ্বালি সুবাস তত যত জ্বালি
সখী , ভাবনা কাহারে বলে । সখী , যাতনা কাহারে বলে । তোমরা যে বলো দিবস-রজনী , 'ভালোবাসা' 'ভালোবাসা'--- সখী, ভালোবাসা কারে কয় ! সে
তুমি আসবে বলেই- তুমি আসবে বলেই, আকাশ মেঘলা বৃষ্টি এখনো হয়নি। তুমি আসবে বলেই, কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো ঝরে যায়নি। তুমি আসবে
রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে - রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে -
জেনেছি জেনেছি তারা, তুমি জানো ভোজের বাজি। জেনেছি জেনেছি তারা, তুমি জানো ভোজের বাজি। যে তোমায় যেভাবে ডাকে তাতে তুমি
আমার মনটা টানে আমার মনটা টানে ঘরের পানে কোথায় আমার ঘর যদি মন ঘরানি পাবে সে ঘর আশার খুঁটি দিয়া
সা নি সা সা সা সা সা রে সা সা সা সা সা রে সা রে ধা পা নি। সা
শহর জুরে যেন প্রেমের মরশুম আলোতে মাখামাখি আমার এ গ্রীনরুম কখন নেমে আসে অচেনা প্যারাশুট তোমাকে ভালোবেসে আমার চিরকুট কলকাতা
নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল ফুল নেব না অশ্রু
মেঘেদের মিনারে দিগন্তের কিনারে বাদল আঁধার করেছে আবার আমার এই ঘর​ মেঘেদের মিনারে দিগন্তের কিনারে বাদল আঁধার করেছে আবার আমার

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V