Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

তুমি যাকে ভালবাসো স্নানের ঘরে বাষ্পে ভাসো তার জীবনে ঝ​ড়​ তুমি যাকে ভালবাসো স্নানের ঘরে বাষ্পে ভাসো তার জীবনে ঝ​ড়​
আয়নাতে ঐ মুখ দেখবে যখন কপোলের কালো তিল পড়বে চোখে ফুটবে যখন ফুল বকুল শাখে ভ্রমর যে এসেছিলো জানবে লোকে।
আকাশ ভরা সূর্য তারা বিশ্বভরা প্রাণ তাহারি মাঝখানে আমি পেয়েছি আমি পেয়েছি মোর স্থান​ বিস্ম​য়ে তাই জাগে জাগে আমার গান
গুন গুন ভ্রমরা মন যে উতলা গুন গুন ভ্রমরা মন যে উতলা বন্ধু আসিবে আজকে গোপনে গানে গানে আমি ভরে
কি আশায় বাঁধি খেলাঘর বেদনার বালুচরে । নিয়তি আমার ভাগ্য লয়ে যে নিশিদিন খেলা করে ।। হায় গো হৃদয় তবুও
ভাদর আশ্বিন মাসে ভ্রমর বসে কাঁচা বাঁশে ওও ওও ওও ওও আরো কি থাকিবে বাপের ঘরে গো মন আমার কেমন
ইতিহাস লেখা আঁখি জলে, বলে যায় সে কথা প্রতি পলে। ইতিহাস লেখা আঁখি জলে, বলে যায় সে কথা প্রতি পলে।
ভাল করিয়া বাজান রে দোতারা কমলা সুন্দরী নাচে। কমলা সুন্দরীর পেন্দরের শাড়ি রোদে ঝিলমিল করে রে। নাচিতে নাচিতে কমলা সুন্দরী
কঠিন, তোমাকে ছাড়া একদিন কাটানো একরাত, বাড়াও দু হাত হয়ে যাও আজ বাধাবিহীন। বলো, কবিতা হয়ে চলো বাগানে দাবানল জমানো
ঝগ​ড়াঝাটি রাগ, মারামারি ভাগ সেরে যাবে সব পাগলামি শুধু তিনটে চারটে সাতটা আটটা হামি, শুধু তিনটে চারটে সাতটা আটটা হামি।
আ আ আ আ আ আ বাঁশি শুনে কি ঘরে থাকা যায় বাঁশি শুনে কি ঘরে থাকা যায় বলো গো
গহন কুসুমকুঞ্জ মাঝে মৃদুল মধুর বংশী বাজে, বিসরি ত্রাস লোকলাজে সজনি, আও আও লো। পিনহ চারু নীল বাস, হৃদ​য়ে প্রাণ
যাও পাখি বল হাওয়া ছল ছল আবছায়া জানলার কাঁচ আমি কি আমাকে হারিয়েছি বাঁকে রুপকথা আনাচে -কানাচ আঙুলের কোলে জ্বলে
আমার মন কেমন করে আমার মন কেমন করে কে জানে, কে জানে, কে জানে কাহার তরে। মন কেমন করে। আমার
এই মণিহার আমায় নাহি সাজে--- এরে   পরতে গেলে লাগে ,এরে ছিড়তে গেলে বাজে ।। কণ্ঠ যে রোধ করে,    সুর তো নাহি  সরে।
কেন কিছু কথা বলো না? শুধু চোখে চোখে চেয়ে যা কিছু চাওয়ার আমার নিলে সবই চেয়ে। এ কি ছলনা! কেন
ওই গাছের পাতায় রোদের ঝিকিমিকি আমায় চমকে দাও চমকে দাও, দাও দাও দাও আমার মন মানে না, দেরী আর সয়
ওরে বাবা দেখ চেয়ে কত সেনা চলেছে সমরে! ওরে বাবা দেখ চেয়ে কত সেনা চলেছে সমরে! কত সেনা! কত সেনা!
জাত গেল জাত গেল বলে একি আজব কারখানা জাত গেল জাত গেল বলে একি আজব কারখানা সত্য পথে কেউ নয়
ও মন কাখন শুরু কাখন যে শেষ কে জানে ? ও মন কাখন শুরু কাখন যে শেষ কে জানে ?
যেখানে সাঁইর বারামখানা । শুনিলে প্রাণ চমকে উঠে দেখতে যেমন ভুজাঙ্গনা ।। যা ছুঁইলে প্রাণে মরি এই জগতে তাইতে তরি
ধন্য ধন্য বলি তারে । বেঁধেছে এমন ঘর শূন্যের উপর পোস্তা করে ।। সবে মাত্র একটি খুঁটি খুঁটির গোড়ায় নাইকো
মন মাঝিরে তোর খেয়াতে তুই দিলি যে পাল তুলে ও মন মাঝিরে তোর খেয়াতে তুই দিলি যে পাল তুলে যাবি
মন্দ বলে লোকে বলুক না,বলুক না। হিংসে করে জ্বলে জ্বলুক না, জ্বলুক না। তবুও দুজনে কূজনে কূজনে তবুও তবুও দুজনে

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V