Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে। আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে।
পার করো আমায় বাবা দয়াল তোমারি লীলা তুমি সর্বোদয়। এই সবাই মিলে গান ধরবে ঠিক আছে? নাক মে করতে দাম্মা
দূরে আকাশ সামিয়ানায় দূরে আকাশ সামিয়ানায় প্রদীপ জ্বালায় তারায় জেগে জেগে কি যে ভাবি কে জানে মন ছাড়া দূরে আকাশ
হয়তো তোমারি জন্য হয়েছি প্রেমে যে বন্য জানি তুমি অনন্য আশার হাত বাড়াই । যদি কখনো একান্তে চেয়েছি তোমায় জানতে
কথায় কথায় যে রাত হয়ে যায় কি কথা রাখলে বাকী কথায় কথায় যে রাত হয়ে যায় কি কথা রাখলে বাকী
আমি আভিসারে যাব আমি যাব আভিসারে ধুপের ধোঁয়াতে মোর অলক শুখায়ে নেবো সাজাতে কবরী ফুল হারে আমি আভিসারে যাব আমি
বল না রে মন কোথায় যাবি, কোথায় গেলে শান্তি পাবি। বল না রে মন কোথায় যাবি, কোথায় গেলে শান্তি পাবি।
ও আমার কাঁধের আঁচল যায় পরে। ও আমার কাঁধের আঁচল যায় পরে। থাকে না মন যে আমার আর ঘরে। ও
প্রেমের জোয়ারে ভাসবে দোঁহারে - বাঁধন খুলে দাও, দাও দাও । ভুলিব ভাবনা, পিছনে চাব না - পাল তুলে দাও, দাও দাও ।
এক দিন পাখী উড়ে এক দিন পাখী উড়ে যাবে যে আকাশে, ফিরবে না সে তো আর কারো আকাশে। এক দিন
  যা যা বেহায়া পাখি যানা অন্য কোথা যা না - কেউ করেনি মানা অন্য কোথা যা না । যা
আমার       প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে, তাই হেরি তায় সকল খানে।। আছে সে      নয়ন তারায় আলোক-ধারায়,
শ্যামা মা কি আমার কালোরে শ্যামা মা কি আমার কালো। লোকে বলে কালি কালো আমার মন তো বলেনা কালো রে।
ফেরারি আজ মন, তোকে ভেবে যখন​ সাজিয়েছি আমি আদুরে আলাপন। হো ও ও ওও ও হো ও ওও ওও ফেরারি
একটুকু ছোঁয়া লাগে, একটুকু কথা শুনি - তাই দিয়ে মনে মনে রচি মম ফাল্গুনী ।। কিছু পলাশের নেশা কিছু বা চাঁপায় মেশা,
পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে পাগল আমার মন জেগে ওঠে। চেনাশোনার কোন বাইরে    যেখানে পথ নাই নাই রে সেখানে অ-কারণে যায়
তুমি না হ​য় রহিতে কাছে কিছুক্ষন আরো না হয় রহিতে কাছে আরো কিছু কথা না হ​য় বলিতে মোরে কিছুক্ষন আরো
ওরে     আয় রে ওরে     আয় রে তবে, মাত রে সবে আনন্দে আজ    নবীন প্রানের বসন্তে । ওরে
ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন মাতানো মহুয়ায় রঙ্গীন এ বিহুর নেশা কোন আকাশে নিয়ে যায় ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন
নানা নানা ওমন করে দাগা দিয়ে সরে থেকো না নানা নানা ওমন করে দাগা দিয়ে সরে থেকো না। আমায় নিয়ে
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা- আনমনা যেন দিকবালিকার আনমনা যেন দিকবালিকার ভাসানো মেঘের ভেলা। ছিন্ন পাতার সাজাই
প্রেমে পড়া বারণ, কারণে অকারণ আঙুলে আঙ্গুল রাখলেও হাত ধরা বারণ। প্রেমে পড়া বারণ, কারণে অকারণ আঙুলে আঙ্গুল রাখলেও হাত
আ আ আ আ আআআআআআআআ নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা বুঝিবা পথ ভুলে যায়। নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা বুঝিবা পথ ভুলে
ভাদর আশ্বিন মাসে ভ্রমর বসে কাঁচা বাঁশে ওও ওও ওও ওও আরো কি থাকিবে বাপের ঘরে গো মন আমার কেমন

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V