Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়, একি বন্ধনে জড়ালে গো বন্ধু, এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়, একি বন্ধনে জড়ালে গো বন্ধু। কোন রক্তিম
হায় হায় প্রাণ যায়, প্রাণ যায় যায় প্রাণ যায়। চোখ তারি, যেন কাটারি, দিল খুনে খুনে ভরে যায়। হে হে
তোমাকে বুঝি না প্রিয় বোঝো না তুমি আমায় দূরত্ব বাড়ে যোগাযোগ নিভে যায় তোমাকে বুঝি না প্রিয় বোঝো না তুমি
বারে বারে কে যেন ডাকে আমারে, বারে বারে কে যেন ডাকে। কার ছোঁয়া লাগে যেন মনোবীণার তারে কার ছোঁয়া লাগে
ভালবাসার আগুন জ্বেলে কেন চলে যায় ভালবাসার আগুন জ্বেলে কেন চলে যায় ব্যাথার বাতাস কেঁদে মরে ব্যাথার বাতাস কেঁদে মরে
ব​ড়ো ইচ্ছে করছে ডাকতে তার গন্ধ মেখে থাকতে কেন সন্ধে সন্ধে নামলে সে পালায় তাকে আটকে রাখার চেষ্টা আরো বাড়িয়ে
এক টানেতে যেমন তেমন দুই টানেতে রোগী তিন টানেতে রাজা উজির চার টানেতে সুখী এর কি মহিমা বাবা এক টানেতে
আজকে রাতে এসো শপথ করি দুজনে দুজনার হাতটি ধরি আজকে রাতে এসো শপথ করি দুজনে দুজনার হাতটি ধরি একই সাথে
কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো কে তুমি কে তুমি আমায় ডাকো কেন দূরে থাকো শুধু আড়াল রাখো কে তুমি
আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন— আমার ব্যথার পূজা হয় নি সমাপন ।। যখন বেলা-শেষের ছায়ায় পাখিরা
বোলোনা রাধিকা তাকে, যেও না, যেও না প্রিয়। বোলোনা রাধিকা তাকে, যেও না, যেও না প্রিয়। চলে যেতে চায় সে
এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধর ! এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর কর ! এ তুমি
মহারাজ, এ কি সাজে এলে হৃদয়পুর মাঝে! চরণতলে কোটি শশী সূর্য মরে লাজে। মহারাজ এ কি সাজে- গর্ব সব টুটিয়া
এমন আমি ঘর বেঁধেছি পাহাড়ে যার ঠিকানা নাই স্বপনের সিঁড়ি দিয়ে যেখানে পৌঁছে আমি যাই এমন আমি ঘর বেঁধেছি পাহাড়ে
অজানা কোনো গল্প বলে মেঘলা নীল, অচেনা পথে দিচ্ছে পাড়ি একলা চিল। অজানা কোনো গল্প বলে মেঘলা নীল, অচেনা পথে
তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার । তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার । কানে কানে শুধু একবার
গুল–বাগিচার বুলবুলি আমি রঙিন প্রেমের গাই গজল, হায়। অনুরাগের লাল শারাব মোর আঁখি ঝলে ঝলমল, হায়। আমার গানের মদির ছোঁয়ায়
দিনে দিনে হলো আমার দিন আখেরি । আমি কোথায় ছিলাম কোথায় এলাম সদাই ভেবে মরি ।। বসত করি দিবা রাতে
কিছু কথা ছিল চোখে কিছু কথা ছিল মুখে হু হু হু হু হু হু বাজে সে সুর বুকে কিছু কথা
মুক্তির মন্দির সোপান তলে কত প্রাণ হল বলিদান লেখা আছে অশ্রুজলে। মুক্তির মন্দির সোপান তলে কত প্রাণ হল বলিদান লেখা
আমি যে জলসাঘরে বেলোয়াড়ী ঝাড়। আমি যে জলসাঘরে বেলোয়াড়ী ঝাড়। আমি যে জলসাঘরে নিশি ফুরালে কেহ চায় না আমায় জানি
নীল নীল আকাশে, চাঁদ ওই যখন আসে ভালোবাসা ছড়িয়ে, মন আমার ভরিয়ে। এমন কেউ সাথী কই, এমন কেউ কাছে কই,
মধু বনে বাঁশি বাজে রাধা হল বেমনা ও মন কেন মানে না রাধা বাঁশি ছাড়া জানে না মন কেন রাধা
নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়। নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়। হে মন বলাকা, মোর অজানার আহবানে

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V