Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

বড় সঙ্কটে পড়িয়া দয়াল বারে বার ডাকি তোমায়।। ক্ষম ক্ষম অপরাধ দাসের পানে একবার চাও হে দয়াময়। তোমার ক্ষমতায় আমি
বল না রে মন কোথায় যাবি, কোথায় গেলে শান্তি পাবি। বল না রে মন কোথায় যাবি, কোথায় গেলে শান্তি পাবি।
এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি এক পাশে সাগর এক পাশে বালি তোমার ছোট তরী বলো, নেবে কি? এক
মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি। মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি। মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি। ও
বিপিন বাবুর কারন সুধা মেটায় জ্বালা মেটায় ক্ষুধা। বুঝলি পদা! এ বিপিন বাবুর কারন সুধা মেটায় জ্বালা মেটায় ক্ষুধা। মরা
মুসাফির মোছ রে আঁখিজল ফিরে চল আপনারে নিয়া। মুসাফির মোছ রে আঁখিজল ফিরে চল আপনারে নিয়া। আপনি ফুটেছিল ফুল গিয়াছে
আমাকে আমার মত থাকতে দাও আমি নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি। আমাকে আমার মত থাকতে দাও আমি নিজেকে নিজের মত
মোর ভাবনারে কি হওয়ায় মাতালো , দোলে মন দোলে অকারণ হরষে। হৃদয়গগনে সজল ঘন নবীন মেঘে রসের ধারা বরষে ।।
ওগো সুন্দর জানো না কি তুমি কে আমি কার ? ওগো প্রিয়তম শোনোনি কি আমি কার তুমি কে? শোনোনি কি
ধন্য ধন্য বলি তারে । বেঁধেছে এমন ঘর শূন্যের উপর পোস্তা করে ।। সবে মাত্র একটি খুঁটি খুঁটির গোড়ায় নাইকো
ও রি কিসুক রাই জিয়া রা সাঁইয়া কে য়াদ যো আয়ে শুনা পরা হে মেরা আঙ্গনা দি যো সন্দেশা ভিজাইকে
জীবনে কি পাবো না ভুলেছি সে ভাবনা সামনে যা দেখি জানি না সেকি আসল কি নকল সোনা জীবনে কি পাবো
মেরি জান মেরি চেন আমি সদ্য হ্যালোজেন যে বোঝে বুঝে যায় বলে পাগল একটু উড়তে উড়তে চাই একটু গুছিয়ে দাঁড়াই
মোমের পুতুল মমীর দেশের মেয়ে নেচে যায়।বিহ্বল –চঞ্চল–পায়।বিহ্বল –চঞ্চল–পায়। খর্জুর–বীথির ধারেসাহারা মরুর পারেবাজায় ঘুমুর ঝুমুর ঝুমুর মধুর ঝঙ্কারে।বাজায় ঘুমুর ঝুমুর
চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। হো চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। চাঁদ কেন আসেনা আমার
সাগর ডাকে আয় আয় আয়। আমার গানে, জীবন আনে চলার ইশারায় আয়, আয়। সাগর ডাকে আয় আয় আয়। ছুটে ছুটে
মোর   বীনা ওঠে কোন সুরে বাজি কোন নব চঞ্চল চন্ধে । মম    অন্তর কম্পিত আজি নিখিলের হৃদয়স্পন্দে ।।
ও তুমি যাবে গো চলে যাবে গো যাবে গো যাবে গো যাবে গো আমি জানি। দেখ এই রাত আছে কিছু
এই শহর থেকে আরও অনেক দূরে চলো কোথাও চলে যাই। ঐ আকাশটাকে শুধু চোখে রেখে মনটাকে কোথাও হারাই। কি চাইনি
অস্ত আকাশের গোধূলি রঙ নিয়ে, ক্লান্ত তটিনী রঙিন হ​য়ে ব​য়ে যায়​, ব​য়ে যায়​। অস্ত আকাশের গোধূলি রঙ নিয়ে, ক্লান্ত তটিনী
এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে। বিশ্বভুব পরম স্মরণ হে। এসো প্রাণভরণ দৈনহরণ হে। জ্যোতিপূর্ণ করো হে গগন,
তোমাদের আসরে আজ এই তো প্রথম গাইতে আসা তোমাদের আসরে আজ এই তো প্রথম গাইতে আসা বিনিময়ে চাই তোমাদের প্রশংসা
আমি যে জলসাঘরে বেলোয়াড়ী ঝাড়। আমি যে জলসাঘরে বেলোয়াড়ী ঝাড়। আমি যে জলসাঘরে নিশি ফুরালে কেহ চায় না আমায় জানি

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V