Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণ। প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণ।
পুরুষ সংস্করণ : একরাশ বিপদের মাঝখানে শুয়ে আছি কানাঘুষো শোনা যায় বসন্ত এসে গেছে বসন্ত এসে গেছে কবিদের মৃতদেহ চাপা
আজ নতুন প্রভাত জাগে, যেন নতুন সে রং লাগে। চকিত এ মনে গভীর যতনে, চকিত এ মনে গভীর যতনে পসিল
অনেক তারার মাঝে যে তুই আমার ধ্রুবতারা আমার সাধের বাগানটাতে তুই যে গোলাপচারা অনেক তারার মাঝে যে তুই আমার ধ্রুবতারা
নাচ ময়ুরী নাচ রে, রুম ঝুমা ঝুম নাচরে । ঐ এলো আকাশ ছেয়ে ও বর্ষা রাণী সাজ রে । নাচ
আমার ভালোবাসার রাজপ্রাসাদে নিশুতি রাত গুমরে কাঁদে ৷ মনের ময়ুর মরেছে ঐ ময়ুর মহলেই ৷ দেখি মুকুটটা তো পড়ে আছে
আ আ আ আআ আআ আআআআ দেখোরে দেখোরে দেখোরে নয়ন মেলে দেখোরে নয়ন মেলে জগতের বাহার। জগতের বাহার, জগতের বাহার,
এমন আমি ঘর বেঁধেছি পাহাড়ে যার ঠিকানা নাই স্বপনের সিঁড়ি দিয়ে যেখানে পৌঁছে আমি যাই এমন আমি ঘর বেঁধেছি পাহাড়ে
হাজার অতীত জন্ম-দাগের মতোফুটে থাকে তারায় তারায়।কে যেন ছিলাম, মনে তো পড়ে নাছায়াপথ শরীরে হারায়।কে আমি কোথায়!কে আমি কোথায়!কে আমি
কঠিন, তোমাকে ছাড়া একদিন কাটানো একরাত, বাড়াও দু হাত হয়ে যাও আজ বাধাবিহীন। বলো, কবিতা হয়ে চলো বাগানে দাবানল জমানো
না, মন লাগে না। এ জীবনে কিছু যেন ভাল লাগেনা। না, মন লাগে না। এ জীবনে কিছু যেন ভাল লাগেনা।
কথায় কথায় যে রাত হয়ে যায়কি কথা রাখলে বাকি।কথায় কথায় যে রাত হয়ে যায়কি কথা রাখলে বাকি। খুঁজে দেখনা বুঝে
 আমার   রাত পোহালো শারদ প্রাতে | বাঁশি , তোমায় দিয়ে যাবো কাহার হাতে || তোমার বুকে বাজলো ধ্বনি বিদায়গাথা
ওরে পাকা চুল কালো করে কলপ যে ঐ মাখে, নোংড়া গায়ের গন্ধ যে ঐ আতর ঘসে ঢাকে। খেয়ে যে লাথি
বড় লোকের বেটি লো লম্বা লম্বা চুল, এমন মাথায় বেঁধে দেবো লাল গেন্দা ফুল। বড় লোকের বেটি লো লম্বা লম্বা
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। শাখে শাখে পাখি ডাকে কত
ও একটু বোসো চলে যেও না হাঁ একটু বোসো চলে যেও না যেও না চলে চলে যেও না চলে গেলে
পা রা পা পা পা পা পা পারোনি ধরতে হযবরল এ জীবন কি যে চায় মা মা মা মা মা
ওরে সুজন নাইয়া ওরে সুজন নাইয়া কোন বা কন্যার দেশে যাও রে চাঁদের ডিঙ্গা বাইয়া? ওরে সুজন নাইয়া- গ্রহ তারার
ঝগ​ড়াঝাটি রাগ, মারামারি ভাগ সেরে যাবে সব পাগলামি শুধু তিনটে চারটে সাতটা আটটা হামি, শুধু তিনটে চারটে সাতটা আটটা হামি।
চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। হো চাঁদ কেন আসেনা আমার ঘরে। চাঁদ কেন আসেনা আমার
লালালা লালালা লালা লালা লালালা লালালা লালা লালা লা লালালা লা লালালা লালালা লালালা সেদিনও ছিল দুপুর এমন ঝকঝকে রোদ
বেঁচে থেকে লাভ কি বল তোকে ছাড়া আর, খুঁজেছে জবাব অচল মন কোথাকার। জানে স্বপ্ন তার পাতায় কত কি কত
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে যতনেআমার নামটি লিখো-তোমারমনের মন্দিরে।আমার পরানে যে গান বাজিছেতাহার তালটি শিখো-তোমারচরণমঞ্জীরে।।ধরিয়া রাখিয়ো সোহাগে আদরেআমার মুখর পাখি – তোমারপ্রাসাদপ্রাঙ্গণে।মনে

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V