Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

যারে যারে উড়ে যারে পাখি ফুরালো প্রাণের মেলা শেষ হ​য়ে এলো বেলা আর কেন মিছে তোরে বেঁধে রাখি যারে আকাশে
শাপলা ফুলের পোকা, ভেজা শালিকের ডানা ঘাসজমি থমথমে, ধূসর সামিয়ানা। শাপলা ফুলের পোকা, ভেজা শালিকের ডানা ঘাসজমি থমথমে, ধূসর সামিয়ানা।
সখী , ভাবনা কাহারে বলে । সখী , যাতনা কাহারে বলে । তোমরা যে বলো দিবস-রজনী , 'ভালোবাসা' 'ভালোবাসা'--- সখী, ভালোবাসা কারে কয় ! সে
একটা চাঁদ ছাড়া রাত আঁধার কালো মায়ের মমতা ছাড়া কে থাকে ভালো। মাগো মা মাগো মা তুমি চোখের এত কাছে
নাগর আমার কাঁচা পিরীত পাকতে দিলো না। ও নাগর আমার কাঁচা পিরীত পাকতে দিলো না। গা গতোরে সোনার সোহাগ মাখতে
ওরে সুজন নাইয়া ওরে সুজন নাইয়া কোন বা কন্যার দেশে যাও রে চাঁদের ডিঙ্গা বাইয়া? ওরে সুজন নাইয়া- গ্রহ তারার
আমার স্বপ্ন তুমি ওগো চিরদিনের সাথী আমার স্বপ্ন তুমি ওগো চিরদিনের সাথী তুমি সূর্য ওঠা ভোর আমার আর তারায় ভরা
সন্ধ্যাবেলায়, তুমি আমি বসে আছি দুজনে। তুমি বলবে, আমি শুনব, তুমি বলবে। আমি শুনব শুনব, তুমি বলবে। সন্ধ্যাবেলায়, তুমি আমি
যাবার বেলায় পিছু থেকে ডাক দিয়ে কেন বল কাঁদালে আমায় যাবার বেলায় পিছু থেকে ডাক দিয়ে কেন বল কাঁদালে আমায়
এই মণিহার আমায় নাহি সাজে--- এরে   পরতে গেলে লাগে ,এরে ছিড়তে গেলে বাজে ।। কণ্ঠ যে রোধ করে,    সুর তো নাহি  সরে।
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা- আনমনা যেন দিকবালিকার আনমনা যেন দিকবালিকার ভাসানো মেঘের ভেলা। ছিন্ন পাতার সাজাই
এখন অনেক রাত, তোমার কাঁধে আমার নিঃশ্বাস, আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায়। ছুঁয়ে দিলে হাত, আমার বৃদ্ধবুকে তোমার মাথা চেপে
হায়! যাব কি যাব না ভেবে ভেবে হায় রে যাওয়া তো হল না। আরে পাব কি পাব না ভেবে ভেবে
তুমি, নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে । তুমি, নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে । তব, পূণ্য-কিরণ
পার করো আমায় বাবা দয়াল তোমারি লীলা তুমি সর্বোদয়। এই সবাই মিলে গান ধরবে ঠিক আছে? নাক মে করতে দাম্মা
খোঁপার ওই গোলাপ দিয়ে - মনটা কেন এত কাছে আনলে ? খোঁপার ওই গোলাপ দিয়ে - মনটা কেন এত কাছে
ও ছেড়োনা ছেড়োনা হাত দেব না দেব না গো যেতে থাক আমার কাছে। ছেড়োনা ছেড়োনা হাত দেব না দেব না
আহ! বাঁশি শুনে আর কাজ নাই সে যে ডাকাতিয়া বাঁশি। বাঁশি শুনে আর কাজ নাই সে যে ডাকাতিয়া বাঁশি। সে
ধন্য ধন্য বলি তারে । বেঁধেছে এমন ঘর শূন্যের উপর পোস্তা করে ।। সবে মাত্র একটি খুঁটি খুঁটির গোড়ায় নাইকো
আজি দখিন-দুয়ার খোলা - আজি দখিন-দুয়ার এসো হে, এসো হে, এসো হে, আমার বসন্ত এসো। আজি দখিন-দুয়ার খোলা - আজি
পাড়ায় ঢুকলে ঠ্যাং খোড়া করে দেবো বলেছে পাড়ার দাদারা অন্যপাড়া দিয়ে যাচ্ছি তাই রঞ্জনা আমি আর আসবো না। এখানে রঞ্জনা
কিচ্ছু চাইনি আমি আজীবন ভালবাসা ছাড়া আমিও তাদেরই দলে বার বার মরে যায় যারা। না না, কিচ্ছু চাইনি আমি আজীবন
একা নরে, কানে করে একা নরে, কানে করে তেঁতুল পারে, ছরে ছরে। এক হাতে তার নুনের ভাঁড় আর এক হাতে
আলগা দিচ্ছি সুতো, পালিয়ে যাওয়ার ছুতো, রাখলে মনে ভালো, কে ফিরে তাকালো? এই কপালের দাগে, অনেক বছর আগে, ছিলাম তোমার

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V