Folk Songs

এলো বরষা যে সহসা মনে তাই, রিম ঝিম ঝিম রিম ঝিম ঝিম গান গেয়ে যাই। এলো বরষা যে সহসা মনে
উম উম উম উমউম উমউম উম উম কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই, আজ আর নেই। কোথায় হারিয়ে গেল
পাখি আজ কোন সুরে গায় বকুলের ঘুম ভেঙে যায় আজ কোনো কথা নয় শুধু গান আরো গান তাই বুঝি দুজনের
আমার স্বপন কিনতে পারে এমন আমির কই? আমার জলছবিতে রঙ মেলাবে এমন আবির কই? আমার স্বপন কিনতে পারে এমন আমির
এখনও সারেঙ্গীটা বাজছে- এখনও চেনা চেনা আতরের গন্ধ একি রোমাঞ্চ শুধু রোমাঞ্চ নাকি আগামী দিনের কোনো ঝড়ের আভাস বয়ে আনছে।
আমার বলার কিছু ছিল না, না-গো আমার বলার কিছু ছিল না। চেয়ে চেয়ে দেখলাম তুমি চলে গেলে, তুমি চলে গেলে,
কে তুমি কে তুমি! কে তুমি তন্দ্রাহরণী। দাঁড়িয়ে আমার চোখের আগে রাঙ্গালে এ মন পুস্পরাগে কে গো চম্পাবরণী। কে তুমি
একটা গান লিখো আমার জন্য। একটা গান লিখো আমার জন্য। নাহয় আমি তোমার কাছে ছিলেম অতি নগন্য। একটা গান লিখো
লাগে দোল লাগে দোল লাগে দোল পাতায় পাতায় বকুল বনের শাখে। কে যাবি, কে যাবি আয় ছুটে, আয় ছুটে মন
আজ বিকেলের ডাকে তোমার চিঠি পেলাম। আজ বিকেলের ডাকে তোমার চিঠি পেলাম। রঙ্গিন খামে যত্নে লেখা আমারই নাম। আজ বিকেলের
এক দিন পাখী উড়ে এক দিন পাখী উড়ে যাবে যে আকাশে, ফিরবে না সে তো আর কারো আকাশে। এক দিন
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা- আনমনা যেন দিকবালিকার আনমনা যেন দিকবালিকার ভাসানো মেঘের ভেলা। ছিন্ন পাতার সাজাই
চিনেছি চিনেছি তোমার এ মন, লুকিয়ে রেখোনা তারে এখন; তুমি আমারি, আমি তোমারি মনের মতন। চিনেছি চিনেছি তোমার এ মন,
মধুর মধুর বংশী বাজে, কোথা কোন কদম তলিতে। মধুর মধুর বংশী বাজে, কোথা কোন কদম তলিতে। আমি পথের মাঝে পথ
আহা ওই আঁকা বাঁকা যে পথ যায় সুদূরে। আহা ওই আঁকা বাঁকা যে পথ যায় সুদূরে। কোনো হরিণী করুণ তার
না বলে এসেছি, তা বলে ভেবো না, না বলে বিদায় নেব চলে যাই যদি, যেন হই নদী, সাগরে হারিয়ে যাব।
পথ হারাব বলেই এবার পথে নেমেছি, সোজা পথের ধাঁধাঁয় আমি অনেক ধেঁধেছি। পথ হারাব বলেই এবার পথে নেমেছি। নিষেধের পাহারাতে
যদি কিছু আমারে শুধাও- কি যে তোমারে কব, নীরবে চাহিয়া রব, না বলা কথা বুঝিয়া নাও। যদি কিছু আমারে শুধাও-
আ আ আ আ আ জোছনা করেছে আড়ি, জোছনা করেছে আড়ি, আসেনা আমার বাড়ি আসেনা আমার বাড়ি। গলি দিয়ে চলে
গৌরীশৃঙ্গ তুলেছে শির বহিছে সিন্ধু গর্জমান ভল্গা যমুনা রাইনে নাইলে মিসিসিপি মিলে তুলেছে তান নওজওয়ান গৌরীশৃঙ্গ তুলেছে শির বহিছে সিন্ধু
হা হা হা হা হা হাহা হাহা হাহা হা হা হা হা হা হাহা হাহা হাহা হা-হা-হা-হা হা-হা-হা-হা হা-হা-হা-হা হা-হা-হা-হা
মে দিবসের গান ==================== জন হেনরী, জন হেনরী- নাম তার ছিল জন হেনরী ছিল যেন জীবন্ত ইঞ্জিন হাতুড়ির তালে তালে
জয় জয় গোবিন্দ গোপাল গদাধর কৃষ্ণচন্দ্র কর কৃপা করুণাসাগর। জয় রাধে গোবিন্দ গোপাল বনমালী শ্রীরাধার প্রাণধন মুকুন্দ মুরারী। হরিনাম বিনে
ও যে মানে না মানা। আঁখি ফিরাইলে বলে, 'না, না, না।' ও যে মানে না মানা। আঁখি ফিরাইলে বলে, 'না,