Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

জানলা খোলা দেখে থমকে দাড়ালো দুষ্টু হাওয়ায় ওড়া এলোমেলো সুর আমার কানে কিছু বলতে এলো সে হাতছানি তার অজানায় বহুদূর।
ওই যে সবুজ বনবিথীকা। দূর দিগন্তের সীমানায়, ছোট্টো নদীটির ওই বাঁকে মোর প্রিয় হোথায় থাকে। ওই যে সবুজ বনবিথীকা। দূর
যেন মুঠোর রুমাল রুমাল সোহাগী লাল যেন রাতের আড়াল আড়াল রংমশাল যেন গানের বাগান বাগান আকাশে নীল যেন ঘুমের বনে
ও আমার দেশের মাটি, তোমার ‘পরে ঠেকাই মাথা। তোমাতে বিশ্বময়ীর, তোমাতে বিশ্বমায়ের আঁচল পাতা ও আমার দেশের মাটি, তোমার ‘পরে
             গ্রাম ওই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভুলে রে । ওরে         কার  মন
আমি শুনেছি সেদিন তুমি সাগরের ঢেউ এ চেপে নীলজল দিগন্ত ছুঁয়ে এসেছ​। আমি শুনেছি সেদিন তুমি নোনা বালি তীর ধরে
বুলবুল পাখি, ময়না, টিয়ে, আয় না যা না গান শুনিয়ে। বুলবুল পাখি, ময়না, টিয়ে, আয় না যা না গান শুনিয়ে।
ওরে সুজন নাইয়া ওরে সুজন নাইয়া কোন বা কন্যার দেশে যাও রে চাঁদের ডিঙ্গা বাইয়া? ওরে সুজন নাইয়া- গ্রহ তারার
আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে দিবস গেলে করব নিবেদন— আমার ব্যথার পূজা হয় নি সমাপন ।। যখন বেলা-শেষের ছায়ায় পাখিরা
তোমার দুটি চোখে ওই যে মিষ্টি হাসি আমায় কাছে ডেকে বলে ভালবাসি তোমার দুটি চোখে ওই যে মিষ্টি হাসি আমায়
তোকে নিয়ে ঘুরতে যাব একশো বৃন্দাবন- হে তোকে নিয়ে ঘুরতে যাব একশো বৃন্দাবন, আমি আর অন্য কিছুর মুডে নেই এখন।
ওই ঘুম ঘুম ঘুমন্ত ঘুম ঘুম পাহাড়ে দূর দূর দিগন্তে পড়ে তার ছায়া রে, মোর মন আনমন, জানি না কেন,
আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে। আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে। হারায়ে সেই
বেঁচে থেকে লাভ কি বল তোকে ছাড়া আর, খুঁজেছে জবাব অচল মন কোথাকার। জানে স্বপ্ন তার পাতায় কত কি কত
আমি এত যে তোমায় ভালোবেসেছি আমি এত যে তোমায় ভালোবেসেছি তবু মনে হয় সে যেন তো কিছু নয় কেন আরো
তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম তুমি রবে নীরবে নিবিড় নিভৃত পূর্ণিমা নিশীথিনীসম তুমি রবে নীরবে মম জীবন যৌবন মম অখিল
পা পা মা গা রে সা পা পা মা গা রে সা তার চোখের জটিল ভাষা ধা ধা পা মা
ওরা অকারণে চঞ্চল ওরা অকারণে চঞ্চল ডালে ডালে দোলে বায়ু হিল্লোলে নবপল্লবদল ওরা অকারণে চঞ্চল ওরা অকারণে চঞ্চল ছ​ড়ায়ে ছ​ড়ায়ে
এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলোতো ? এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন
সকলি তোমারি ইচ্ছা, ইচ্ছাময়ী তারা তুমি তোমার কর্ম তুমি করো মা, লোকে বলে করি আমি। সকলি তোমারি ইচ্ছা, ইচ্ছাময়ী তারা
কে আবার বাজায় বাঁশি এ ভাঙ্গা কুঞ্জবনে! কে আবার বাজায় বাঁশি এ ভাঙ্গা কুঞ্জবনে! হৃদি মোর উঠল কাঁপি, চরণের সেই
আমি বলি, আমি বলি তোমায় দূরে থাকো তুমি কথা রাখো না। আমি বলি তোমায় দূরে থাকো তুমি কথা রাখো না।
এই নিশি রাত নিশি রাত - বাঁকা চাঁদ আকাশে, চুপি চুপি বাঁশি বাজে বাতাসে-এ বাতাসে-এ, নিশি রাত - বাঁকা চাঁদ
ওরে বাবা দেখ চেয়ে কত সেনা চলেছে সমরে! ওরে বাবা দেখ চেয়ে কত সেনা চলেছে সমরে! কত সেনা! কত সেনা!

A

B

C

D

E

G

H

J

K

M

N

O

P

R

S

T

V