Rabindra Sangeet – রবীন্দ্রসঙ্গীত

আমার অঙ্গে অঙ্গে কে বাজায় বাজায় বাঁশি আমার অঙ্গে অঙ্গে কে আনন্দে বিষাদে মন উদাসে কে বাজায় বাজায় বাঁশি আমার

মিলন হবে কত দিনে আমার মনের মানুষের সনে ।। চাতক প্রায় অহর্নিশি চেয়ে আছি কালো শশী হব বলে চরণ দাসী

একটা সময় তোরে আমার সবই ভাবিতাম তোরে মন পিঞ্জরে যতন করে আগলায়া রাখতাম তোর হাসি মুখের ছবি দেইখা দুঃখ পুষাইতাম,

আমরা মলয় বাতাসে ভেসে যাবো শুধু কুসুমের মধু করিবো পান। মলয় বাতাসে ভেসে যাবো শুধু কুসুমের মধু করিবো পান। ঘুমাবো

হে দেখুক পাড়া পড়শিতে কেমন মাছ গেঁথেছি বড়শিতে দেখুন কেনে পড়শিতে। এ যে রুই কাতলা মিরগেল তো নয় মারে প্রেমের

ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা এই মাধবী রাত আসেনিতো বুঝি আর জীবনে আমার । ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা এই

আমার তো গল্প বলা কাজ নটে গাছ মুরিয়েছে আজ্ এবার ফিরি তবে পাহাড়ের ঢাল গুনে গুনে কাঁটা কাঁটা ঘসে ঘসে

বারে বারে কে যেন ডাকে আমারে, বারে বারে কে যেন ডাকে। কার ছোঁয়া লাগে যেন মনোবীণার তারে কার ছোঁয়া লাগে

শিশিরে শিশিরে শারদ আকাশে ভোরের আগমনী। শিশিরে শিশিরে শারদ আকাশে ভোরের আগমনী। শিউলি ঝরানো দিন আনে সে, শিউলি ঝরানো দিন

বসন পরো মা, বসন পরো মা বসন পরো, পরো মা গো বসন পরো মা। চন্দনে চর্চিত জবা পদে দিব আমি

নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়। নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়। হে মন বলাকা, মোর অজানার আহবানে

আমি         তারেই খুঁজে বেড়াই যে রয় মনে আমার মনে । সে           আছে