Folk Songs

সকলি তোমারি ইচ্ছা, ইচ্ছাময়ী তারা তুমি তোমার কর্ম তুমি করো মা, লোকে বলে করি আমি। সকলি তোমারি ইচ্ছা, ইচ্ছাময়ী তারা
মা আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলি ফুরায়ে যায় মা। আমার সাধ না মিটিল আশা না পুরিল সকলি
মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠনা ফুটে মন। আমার মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠনা ফুটে মন। তার গন্ধ না থাক যা
কালো মেয়ের পায়ের তলায় দেখে যা আলোর নাচন। কালো মেয়ের পায়ের তলায় দেখে যা আলোর নাচন। রূপ দেখে দেয় বুক
শ্যামা নামের লাগল আগুন আমার দেহ ধূপ–কাঠিতে। শ্যামা নামের লাগল আগুন আমার দেহ ধূপ–কাঠিতে। যত জ্বালি সুবাস তত যত জ্বালি
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় তারে ধরতে পারলে মন বেড়ি দিতাম
প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণ। প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণ।
ওম জয়ং দেহি মা বলম দেহি মা রুপম দেহি মা যশ দেহি মা আজ বাজে মন মাঝে ওই আগমনীর গান
চুড়ির তালে নুড়ির মালা রিনিঝিনি বাজে লো – খোঁপায় দোলে বুনো ফুলের কুঁড়ি। চুড়ির তালে নুড়ির মালা রিনিঝিনি বাজে লো
কি যে করি দূরে যেতে হ​য় তাই সুরে সুরে কাছে যেতে চাই তাই কি যে করি দূরে যেতে হ​য় তাই
ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন মাতানো মহুয়ায় রঙ্গীন এ বিহুর নেশা কোন আকাশে নিয়ে যায় ফাগুনেরও মোহনায় ফাগুনেরও মোহনায় মন
ওই বিহুর ডাকে যায় ভেসে মন​ মন পাখি যায় রে বাঁকে আজ পরব দিনে আসাম গেছে মন আমার ধামসার তালে
কোথা কোথা খুঁজেছি তোমায় তুমি জানো না কোথা কোথা খুঁজেছি তোমায় তুমি জানো না খুঁজেছি খুঁজেছি খুঁজেছি কোথায় তোমায় কোথা
ফিরে এলাম দূরে গিয়ে আমি তোমার অনুরাধা ডেকো তুমি মোনালিসা ভেঙে দিলাম সব বাধা ও তুমি কেমন ছিলে বল​ আঁখি
তুমি কত যে দূরে কোথা যে হারিয়ে গেলে, আমার জীবন হতে, ঠিকানা নেই, বলো খুঁজি কোথায়? তুমি কতো যে দূরে
বলি ও ননদী বলি ও ননদী আর দু মুঠো চাল ফেলে দে হাঁড়িতে ঠাকুর জামাই এলো বাড়িতে। লো ননদী। ঠাকুর
ছাতা ধরো হে দেওরা হ্যেসান সুন্দর খোঁপা আমার ভিগ গিলাই না ছাতা ধরো হে দেওরা হ্যেসান সুন্দর শাড়ি আমার ভিগ
রাধা না খায় অন্ন না খায় পানি নাহি বান্ধে কেশ রে ভ্রমর​ কইয়ো গিয়া ভ্রমর কইয়ো গিয়া শ্রীকৃষ্ণ বিচ্ছেদের অনলে
বন্ধু তিনদিন, তোর বাড়িতে গেলাম দেখা পাইলাম না, বন্ধু তিনদিন, তোর বাড়িতে গেলাম দেখা পাইলাম না, বন্ধু তিনদিন। গাঙ পাড়
ভাল করিয়া বাজান রে দোতারা কমলা সুন্দরী নাচে। কমলা সুন্দরীর পেন্দরের শাড়ি রোদে ঝিলমিল করে রে। নাচিতে নাচিতে কমলা সুন্দরী
কালো জলে কুচলা তলে ডুবল সনাতন আজ চার(সার) আনা, কাল চার(সার) আনা পাই যে দরসন। আজ চার(সার) আনা, কাল চার(সার)
ও লিলাক দিদি লিলো লো লিলো লো লিলো লো শাল তলে বেলা ডুবিল​ ও লিলাক দিদি লিলো লো লিলো লো
হে পিন্দারে পলাশের বন পালাবো পালাবো মন হে পিন্দারে পলাশের বন পালাবো পালাবো মন পিন্দারে পলাশের বন পালাবো পালাবো মন
শুভ্র শঙ্খরবে সারা নিখিল ধ্বনিত। আকাশতলে অনিলে জলে দিকে দিগন্তরে সকল লোকে পুরে বনে বনান্তরে নৃত্যগীত ছন্দে নন্দিত। শুভ্র শঙ্খরবে।